৪২ তম বীরভূম জেলা বইমেলার উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী

Spread the love

৪২ তম বীরভূম জেলা বইমেলার উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী

সেখ রিয়াজুদ্দিন,বীরভূম:- মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিষেবা বিভাগের উদ্যোগে ও স্থানীয় গ্রন্থগার কৃত্যক বীরভূম এর আয়োজনে বৃহস্পতিবার রামপুরহাট হাইস্কুল মাঠে ৪২তম বীরভূম জেলা বইমেলার শুভসূচনা করা হয়। বই মেলার উদ্ভোধন করেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিষেবা দফতরের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক অর্পিতা সরকার।এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অসিত মাল,রাজ্য বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার তথা স্থানীয় রামপুরহাট বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ডক্টর আশিস ব্যানার্জি,ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি উদ্যোগ এবং বস্ত্র দপ্তর মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা, বিধায়ক অশোক চট্টোপাধ্যায়, বিধায়ক বিধানচন্দ্র মাঝি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি ফায়েজুল হক ওরফে কাজল সেখ,জেলা শাসক বিধান রায়, অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন)বিশ্বজিৎ মোদক,জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক সুদীপ্ত বিশ্বাস সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
এদিন মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে অতিথিদের মধ্যে বলেন যে, বর্তমানে গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছুটতে গিয়ে, বই পড়ার সময় হারিয়ে ফেলছি। একথা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। আমাদের যারা আধুনিক প্রজন্ম, নব প্রজন্ম, নব যৌবন-সেই সমস্ত ইয়ং জেনারেশনরা ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম নিয়ে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাদের কাছে বই পড়ার সময় নেই, এর ফলে সামাজিক অবক্ষয় হচ্ছে। আমাদের বিচার বোধ, সৃজনশীলতা, নৈতিকতা কমে যাচ্ছে। সৃজনশীল, কবি, সাহিত্যিকরা চলমান সমাজের জীবনের যে ঘটনা প্রবাহমান সেগুলোকে সাহিত্য রসে সম্পৃক্ত করে কলমের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেন। অধ্যয়নের মাধ্যমে হৃদয়ের ক্যানভাসে প্রতিফলিত হয়। বই পড়ার মাধ্যমে বিবেক জাগ্রত হয়, চেতনার বিকাশ হয়।সর্বপরি বই পড়ার প্রতি আহ্বান জানানো হয় সকলের উদ্দেশ্যে। উপস্থিত ছিলেন বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অসিত মাল,রাজ্য বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার তথা স্থানীয় রামপুরহাট বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ডক্টর আশিস ব্যানার্জি,ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি উদ্যোগ এবং বস্ত্র দপ্তর মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা, বিধায়ক অশোক চট্টোপাধ্যায়, বিধায়ক বিধানচন্দ্র মাঝি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি ফায়েজুল হক ওরফে কাজল সেখ,জেলা শাসক বিধান রায়, অতিরিক্ত জেলাশাসক (উন্নয়ন)বিশ্বজিৎ মোদক,জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক সুদীপ্ত বিশ্বাস সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।বইমেলা চলবে ১০ ই জানুয়ারি পর্যন্ত এবং প্রতিদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে বলে আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানা গেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *