অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষে একদিকে যেমন মন্দিরে মন্দিরে পূজা, অপরদিকে তমলুক শহর জুড়ে চললো তৃণমূলের সংহতি যাত্রা।
জুলফিকার আলি
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন করে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সঙ্গে ছিলেন উত্তরপ্রদেশের
মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। ষোড়শ উপচারে দিলেন পুজো। পুষ্পাঞ্জলির পর করলেন আরতি। মন্দির উদ্বোধনের সরাসরি সম্প্রচার দেখার জন্য বিভিন্ন এলাকায় বসানো হয়েছে স্ক্রীন, পাশাপাশি সারাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলছে রাম মন্দিরে পুজো। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক তার ব্যতিক্রম নয়। তমলুক শহর জুড়ে সকাল থেকে চলছে রামের মূর্তি পূজো, গীতা পাঠ, মন্দিরে মন্দিরে পুজো, যোগ্য, কোথাও আবার মিছিল করছেন রাম ভক্তরা।
অন্যদিকে, রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনই তৃণমূলের সংহতি যাত্রা। কালীঘাট মন্দিরে গিয়ে পুজো দিয়ে সংহতি যাত্রা শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকে তমলুক সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেস ও শহর তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে তমলুক সহ জুড়ে করা হয় এক বিশাল মিছিল, এই মিছিলে তৃণমূল নেতাকর্মীদের পাশাপাশি পা মেলান সমস্ত ধর্মের মানুষজনেরা। তমলুকের মানিকতলা মোড়ে মিছিল শুরু হয় তমলুক শহর পরিক্রমা করে মিছিল শেষ হয় তমলুকের হাসপাতাল মোড়ে এবং মিছিল শেষে অনুষ্ঠিত হয় একটি সভার। তমলুক শহরে একাধিক সংগঠনের তরফ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি থাকায় যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেই কারণে শহরের মোড়ে মোড়ে মোতায়েন ছিল পুলিশ।