আইটিসি সানরাইজ মশলা প্রকাশ করল “সানরাইজ পুজোর সাতকাহন কফি টেবিল বুক”

Spread the love

আইটিসি সানরাইজ মশলা প্রকাশ করল “সানরাইজ পুজোর সাতকাহন কফি টেবিল বুক”

পারিজাত মোল্লা,

কলকাতা ১৬ই অক্টোবর ২০২৫: আইটিসি সানরাইজ মশলার অভিনব উদ্যোগ “সানরাইজ পুজোর সাতকাহন”-এর উদ্বোধন করল এক বিশেষ কফি টেবিল বুক প্রকাশের মাধ্যমে— উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ডিরেক্টর অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঈশা সাহা, প্রখ্যাত রন্ধনবিশারদ সুদীপা চট্টোপাধ্যায়, এবং খ্যাতনামা দুর্গাপুজোর থিম আর্টিস্ট অনির্বাণ প্যান্ডালওয়ালা, এবং তাঁদের সঙ্গে ছিলেন আইটিসি সানরাইজ মশলার বিজনেস হেড মি. পিয়ূষ মিশ্র।

এই বছর, আইটিসি সানরাইজ মশলা তাদের অনন্য উদ্যোগ,“সানরাইজ পুজোর সাতকাহন”-এর মাধ্যমে বাংলার পুজো সেলেব্রেট করেছে | কলকাতার বাইরে বাংলার বিভিন্ন পুজোর গল্পগুলি সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যে রাজ্য জুড়ে পুজো কমিটিগুলিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। প্রচার চলাকালীন, শহর, গ্রাম এবং জেলা থেকে ১,৫০০ টিরও বেশি পূজা কমিটি অংশগ্রহণ করেছিল, যা বাংলার সম্মিলিত চেতনাকে প্রতিফলিত করেছে |

ক্যাম্পেইন নিয়ে মি. পিয়ূষ মিশ্র, বিজনেস হেড, আইটিসি সানরাইজ মশলা বলেন: “দুর্গাপুজো শুধুই একটা উৎসব নয়—এটা বাংলার আত্মপরিচয়ের অংশ। এটা ভক্তি, একতা আর শিল্পকলার এক অসাধারণ উদ্‌যাপন। “সানরাইজ পুজোর সাতকাহন” উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করেছি কলকাতার বাইরের অসংখ্য পুজোর গল্প তুলে ধরতে, যাতে প্রতিটি পুজোর গর্ব ও সৃজনশীলতা লিপিবদ্ধ থাকে। এই কফি টেবিল বুকটি কেবলমাত্র ২৫০টি পুজোর প্রতি শ্রদ্ধা নয়, বরং এটি এক সাংস্কৃতিক দলিল, যা এই মূল্যবান গল্পগুলোকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে রাখবে।”

ডিরেক্টর অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় বলেন: “দুর্গাপুজো বিশ্বের অন্যতম অনন্য সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি। এর জৌলুস শুধু কলকাতায় নয়, সমগ্র বাংলাজুড়েই ছড়িয়ে আছে।“সানরাইজ পুজোর সাতকাহন” -এর যা আমাকে সবচেয়ে মুগ্ধ করেছে, তা হলো—এটি কীভাবে কলকাতার বাইরের ছোট পুজোর গল্পগুলোকে সামনে এনেছে। এই কফি টেবিল বুকটি সত্যিই সেই চেতনার প্রতি এক অর্থবহ শ্রদ্ধাঞ্জলি—যে স্মৃতিগুলো আমাদের সংরক্ষণ করে রাখা উচিত।”

অনুষ্ঠানের শেষে “সানরাইজ পুজোর সাতকাহন”- এর সেরা পুজোগুলিকে সম্মান প্রদান করা হয় এবং প্রদর্শিত হয় এক সংক্ষিপ্ত চলচ্চিত্র, যেখানে ধরা পড়েছে গোটা অভিযানের যাত্রাপথ—গল্প বলা থেকে শুরু করে পাবলিক ভোটিং, বিজয়ীদের নির্বাচন, সিন্দুর খেলা এবং শেষ পর্যন্ত এই কফি টেবিল বুক তৈরির মুহূর্তগুলো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *