মোল্লা জসিমউদ্দিন টিপু,
; বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য রাজ্য রাজনীতিতে সর্বদায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মন্ডল ওরফে কেস্ট।একুশে বিধানসভা নির্বাচনে অনুব্রতের ‘ঘোষ’ মন্তব্য নিয়ে তীব্র জলঘোলা হয় বঙ্গ রাজনীতি মহলে।সম্প্রতি, বীরভূমের নলহাটিতে তৃনমূলের এক জনসভায় অনুব্রত মন্ডল তাঁর রাজনৈতিক ভাষণে জানিয়েছিলেন – ” আশি বছর না হলে ঘোষরা সাবালক হয়না”।এহেন মন্তব্যে সমগ্র ঘোষ জাতীর অপমান হয়েছে বলে দাবি করে সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দাখিল করেন সম্রাট ঘোষ নামে এক ব্যক্তি। এই মামলাটি আদালত জনস্বার্থ মামলা হিসাবে গ্রহণও করে থাকে।যদিও বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে দাবি ছিল – ‘ ওই মন্তব্য টি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ কে উদ্দেশ্য করে ‘। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে সোমবার দুপুরে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি চলে। সেখানে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ মামলাকারী কে এই দাখিল হওয়া মামলায় অভিযোগ টি নিম্ন আদালত কিংবা স্থানীয় থানায় জানাবার নির্দেশ দেয়।উল্লেখ্য, গত লোকসভা নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক পিঞ্চ হিটার বক্তা হিসাবে খ্যাত অনুব্রত মন্ডল কে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন নজরদারির মধ্যে রেখেছিল।এবারেও বিভিন্ন মন্তব্যের পাশাপাশি ইলামবাজারে সাম্প্রতিক সময়কালে বিজেপি কর্মী খুনে বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মন্ডল কে অভিযোগের নিশানায় রেখেছে গেরুয়া শিবির।