নতুন প্রজন্মের ভোজনবিলাসীদের ট্রেজার অ্যাপের সুলুক সন্ধান সঙ্গে বাড়তি আকর্ষণ টি এফ এ
গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এওয়ার্ডস
বিশ্বজুড়েই বাঙালির খানা খাজানার স্বীকৃতি সেই মধ্য যুগ থেকে। এই মুহূর্তে ডিজিটাল দুনিয়ার রমরমা। নিত্য নতুন অ্যাপ।যেখানে জুড়ে আছেন ফুড ব্লগাররা।আছেন তিল থেকে তাল হোটেল কর্তৃপক্ষ।আঙ্গুলের সদব্যবহারে দুনিয়ার ভোজন বিলাসীর মুস্কিল আসান।শনিবার বিকেলে ঘন বরষামুখর সন্ধ্যায় বাইপাশের ধারে টপক্যাট ফুড গ্যালারিতে ফুড স্টোরির উদ্যোগে হেড টু হেড এর সহযোগিতায় দি ফুড ভেঞ্জার্স নির্মাণ করল এক ফুড লাভারস অ্যাপ।এককথায় হাতের মুঠোয় খানা খাজানা। বাড়তি আকর্ষণ টি এফ্ এ গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাওয়ার্ড। পুরস্কৃত হলো কলকাতার বেশ কিছু রেস্তোরাঁ। নাগরিক পছন্দের সঙ্গে জুরিদের পছন্দের সমন্বয় ঘটিয়ে সেরা খাদ্য সওদাগরদের স্বীকৃতি দেওয়া হলো।
সম্পুর্ণ পরিচালনা আবেগপ্রবণ নতুন প্রজন্মের নাগরিকেরা।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন,
বিলকিস পারভিন , তন্ময় চ্যাটার্জি,ইন্দ্রজিৎ লাহিড়ী, পারমিতা ঘোষ, পামেলা নন্দী, সুরজিৎ চক্রবর্তী, অভিজিৎ বিশ্বাস, শুভাশিস চ্যাটার্জি, রুদ্রপ্রসাদ চ্যাটার্জি, সৃষ্টি ঘোষ, হেমন্ত মাদ্রা ও নীলাদ্রি মুখার্জি। প্রথম বছরের পুরস্কৃতদের তালিকায় আছে মহারাজা স্ন্যাকস, লর্ডস এর মোড়ের সম্রাট স্ন্যাকস, শক্তি স্ন্যাকস, স্ন্যাকস সেন্টার, হাজী লাবাইক এর বিরিয়ানি। রেস্তোরাঁ তালিকায় আছে ২০ টি সংস্থা।অন্যতম সপ্তপদী, পর্কোতিনি, ডব্লিউ, টি এফ, মেওয়া শপি প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কলকাতার উৎসাহী বহু ফুড ব্লগাররা। বাঙালির সংস্কৃতির অন্যতম খাদ্য সংস্কৃতি। কবি বলেছেন, বিবিধের মাঝে দেখো মিলন মহান। কচুরি থেকে কোলাপুরী চিকেন, দক্ষিণী ধোসা থেকে লেবানিজ, জাপানি থেকে চাইনিজ। বিশ্বজোড়া খাদ্য সম্ভারে চেখে দেখাই বাঙালির উদারতা। সে কথাই প্রমাণ হলো এদিন। উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানান সংগঠনের প্রাণপুরুষ অভিজিৎ বিশ্বাস।