সেখ সামসুদ্দিনঃ মেমারিতে একসময় মৃৎশিল্পী মনোরঞ্জন পালের নাম ছিল মুখে মুখে। তার প্রতিমা নিয়েই চলত পুজো। তিনি আর ইহলোকে নেই। তার অবর্তমানে সেই প্রতিমা গড়ার দায়িত্ব নিয়েছেন একমাত্র কন্যা ও স্ত্রী। মা ও মেয়ে মিলে এখন তৈরি করেন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি। কৃষ্ণনগরের পূর্বপুরুষ থেকে মৃৎশিল্পে যুক্ত আছেন দাদুর বাড়ির লোকেরা। প্রথমের দিকে মূর্তি গড়লেও চক্ষুদান করতে পারতেন না। চোখ দান করতেন কৃষ্ণনগর থেকে মামারা এসে। পরে স্বপ্ন যোগে বাবা মেয়েকে চোখদানে তুলি ধরান। তারপর থেকে নিজেই চোখ দান করেন।
মেমারির এক মৃৎশিল্পীর পরিবার
