কাজল মিত্র
রেল কারও সম্পত্তি নয়, এবং জিএম কোনও দাদা নন যিনি এই কোভিড মহামারীতে গরিব মানুষকে গৃহহীন করবেন ।কাউকে পুনর্বাসনের আগে তার পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা উচিত, তবে রাজ্যের মমতা সরকার জনগণের জন্য পুনর্বাসন দেওয়ার কথা ভাবেন কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার জনগণকে উচ্ছেদ করার কথা ভাবছে।এই সরকারের অবলম্বনে পদত্যাগ করে উচিত । মঙ্গলবার সালানপুর ব্লক ও চিত্তরঞ্জন ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের যৌথ উদ্যোগে বিধায়ক বিধান উপাধ্যায় এর নেতৃত্বে চিত্তরঞ্জন রেল প্রশাসনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন যে চিত্তরঞ্জন শহরে যারা রয়েছে তাদের কে কোনভাবেই উচ্ছেদ করা যাবেনা ।তাছাড়া এদিন বিধায়ক নিজে উপস্থিত থেকে চিত্তরঞ্জন ,সালানপুর,ও রূপনারায়নপুর রেলস্টেশনএ
বেসরকারীকরণের বিরুদ্ধে
বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন তিনি বলেন যে ভারত সহ বাংলার সমস্ত রেল ও কলিয়ারী গুলি বিক্রি করা হচ্ছে ।যার জন্য আমরা বহুবার চিত্তরঞ্জন জিএম অফিস গেটের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করি ।এবং লিখিত দেওয়া হয় কিন্তু চিত্তরঞ্জন জিএম চিঠির কোনও প্রতিক্রিয়া জানাননি। তবে আমি কিছু মনে করিনি কিন্তু সাধারণ মানুষকে বিরক্ত করলে আমি ছেড়ে দেবেনা।
এদিন তৃণমূলের সকল কর্মী সমর্থকরা কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে তিন নম্বর গেট থেকে মিছিল শুরু হয় তারপর সেখান থেকে চিত্তরঞ্জন, রূপনারায়নপুর ও সালানপুর রেলওয়ে স্টেশন গিয়ে কেন্দ্র সরকারের দুর্নীতি রেল এর বেসরকারীকরন,পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি এইসবের বিরুদ্ধে
বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয় ।বিধায়ক জানান আমাদের এই প্রতিবাদ চলতেই থাকবে।কেন্দ্রসরকার মোদীসরকারের নিজের কূটনৈতিক নীতির ফকে সাধারণ মানুষ বিপর্যস্ত।এদিন এই প্রতিবাদ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন
চিত্তরঞ্জন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি
তাপস চ্যাটার্জি, যুব তৃণমূলের সভাপতি শ্যামল গোপ,ছাত্র সংগঠন এর নেতা মিঠুন মন্ডল,
সালানপুর ব্লক সভাপতি মহম্মদ আরমান, সালানপুর তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক ভোলা সিং,
মেহিজাম এর মিন্টু মন্ডল , পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ফাল্গুনী ঘাসি, আশুতোষ তেওয়ারী ,রূপনারায়নপুর পঞ্চায়েত প্রধান রানু রায়, সুলেখা দাস, অনিতা দাস সহ বহু তৃণমূলের কর্মীসমর্থকরা ।