জুলফিকার আলি,
নন্দীগ্রামে বিজেপি তে যোগদান।। সবকা সাথ, সবকা বিকাশের লক্ষ্যে সংখ্যালঘু মোর্চার এক অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে শতাধিক সংখ্যালঘু বিজেপিতে যোগদান করে নন্দীগ্রামে।
নন্দীগ্রাম একদা তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত থাকলেও সেই নন্দীগ্রামে ক্রমাগত তৃণমূলের ভাঙ্গন শুরু হয়েছে।
তৃণমূল-সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান পর্ব অব্যাহত। এবার সংখ্যালঘুরাও নাম লেখালেন গেরুয়া শিবিরে। বুধবারবার নন্দীগ্রামে১ পূর্ব মন্ডলের ধনঞ্জয় ঘোড়া ও উত্তর মন্ডল সভাপতি গৌতম দাসের নেতৃত্বে এ দিন , সবকা সাথ, সবকা বিকাশের লক্ষ্যে সংখ্যালঘু মোর্চার এক অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে শতাধিক সংখ্যালঘু বিজেপিতে যোগদান করে টেঙ্গুয়াবাস্টান্ড সংলগ্ন একটি গেষ্টহাউসে নন্দীগ্রামে শতাধিক সংখ্যালঘু তৃণমূল-সিপিএম থেকে দল বদল করে বিজেপি তে যোগদান করে। বুধবারবার নন্দীগ্রামের টেঙ্গুয়াবাস্টান্ড সংলগ্ন একটি গেষ্টহাউসে, সেখানে তাঁদের হাতে পদ্ম পতাকা তুলে দেন
তমলুক জেলা সাংগঠনিক সহ-সভাপতি প্রলয় পাল।
সে কারণে দ্বিতীয় মোদী সরকারের মন্ত্র, ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ ও সবকা বিশ্বাস’। এদিন সংখ্যালঘুদের আগ্রহ ছিল তাত্পর্যপূর্ণ।
তমলুক জেলা সাংগঠনিক সহ-সভাপতি প্রলয় পাল বলেন,
সবকা সাথ, সবকা বিকাশ এই বিশ্বাস কে স্পষ্ট করতে বিজেপির উদ্যোগে নন্দীগ্রামের বহু সংখ্যক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ গেরুয়া শিবিরে যোগদান করে।
তৃণমূলের অপশাসনে তারা বিরক্ত, তাই তারা বিজেপির হাত ধরেছেন আমরা তাদের প্রত্যাশা পূরণ করব।
বিপুল ব্যবধানে জিতে আসার পর সংসদীয় দলনেতা নির্বাচিত হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদী স্পষ্ট করেছিলেন, সবকা সাথ, সবকা বিকাশের মন্ত্র নিয়ে চলেছে তাঁর সরকার। এবার সংখ্যালঘুদের ভরসা জেতার চেষ্টাও করবে,
তাই আজ কর্মসূচি সফল হয়েছে।
এর আগেও বিজেপিতে যোগদান করেছিল অনেকেই , তবে আজ আবার শতাধিক সংখ্যালঘু যোগদান করে আমরা তাদেরকে বিজেপি দলের পক্ষ থেকে স্বাগত জানাই।
বিজেপিকে সাম্প্রদায়িক দল বললেও,
নবাগত সেখ ইরান,সেখ হাতিম , সেখ হবিব
সম্পুর্ন মিথ্যে বলে জানিয়েছেন।
আশাবাদী 2021 বিজেপি শাসন ক্ষমতায় আসবে বিজেপি তারা এই দলের পাশে থেকে কাজ করবেন।