মাইথনের ব্যবসায়ী থেকে নৌকা চালকেরা পর্যটকদের আগমনের আসায় চেয়ে ।
কাজল মিত্র
:- আসানসোল শহরের নিকটবর্তী একমাত্র পর্যটন কেন্দ্র মাইথন পর্যটন কেন্দ্র এখন পর্যটক বিহীন। যার ফলে সমস্যায় রয়েছে পর্যটকদের উপর নির্ভরশীল দোকানপাট ,নৌকা চালক সহ স্থানীয় হোটেল গুলি ।বিগত চার মাস ধরে করোনা ভাইরাসের জেরে চলছে লকডাউন আর এখন লকডাউন থেকে আনলক পক্রিয়া। কিন্তু লকডাউন আনলক থাকলেও সেরকম দেখা মিলছেনা
পর্যটকদের তাছাড়া কল্যানেশ্বরী মায়ের মন্দিরের বহিরাগত ভক্তদের নেই আগমন ।এর ফলে
কপালে চিন্তার ভাঁজ নৌচালক থেকে স্থানীয় ব্যাবসায়ীদের!সমস্যাতে দিন কাটছে নৌচালক থেকে থাকার হোটেল গুলী ও স্থানীয় ব্যাবসায়ীরা।সকলেই আসার আলো দেখার আসায় চাতক পাখির মত চেয়ে আছে যে আবার মাইথন পর্যটন কেন্দ্র কবে আগের মত স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।
এক দোকানদার জানান সামনেই মায়ের মন্দির আগে যেভাবে ভক্তের আগমন থাকত এখন তা দেখা মেলেনা যেটুকু ভক্ত আসে তা লোকালয়ের ।যার দোকান পাট বিক্রি কম ।কোনরকমে সংসার চালাচ্ছি ।
তেমনি এক নৌচালক জানান যে
আমাদের জীবিকার একমাত্র ভরসা এই নৌকা,লকডাউনের আগে পর্যটকদের যাওয়া আসা লেগেই থাকত যার ফলে উপার্জন ভালোই হত কিন্তু লকডাউনের পর থেকে পর্যটকরা একেবারে আসছেনা । তাই বাধ্য হয়ে নৌকার কাজ ছেড়ে সংসার চালানোর জন্য মাছ ধরছি ।যেটুকু মাছ ধরি তা বিক্রি করে১৫০/২০০ টাকা উপার্জন হয় কোনরকম সঙসার টুকু চলে যায়।যার মধ্যে বাচ্চাদের পড়াশোনা খরচ ও রয়েছে ।